যখন কোন ব্যক্তি বিদেশ ভ্রমন করতে বা কর্মসংস্থানের উদ্দেশে। পাসপোর্ট এবং ভিসা তৈরি করে তখন ঐ দেশে থাকার অনুমতি পায়। ভিসা হল এটি অনুমতি পত্র, যা একটি দেশ থেকে অন্য দেশে প্রবেশ করার জন্য প্রদান করা হয়।
পাসপোর্ট ছাড়া যেমন বিদেশ যেতে পারবেন ন, তেমনি ভিসা ছাড়া বিদেশ ভ্রমণ করতে পারবেন না। একটির সাথে আরেকটি সম্পর্কিত রয়েছে। তাই আপনি ভিসা ব্যতীত অন্য দেশের প্রবেশ করতে চান তাহলে আপনি ওই দেশের অবৈধ নাগরিক হিসেবে বিবেচিত হবেন।
আপনি যদি ইতিমদ্যে পাসপোর্ট তৈরি করে থাকেন। অথবা ভিসা তৈরি করতে আগ্রহ হয়ে থাকেন। তাহলে ভিসা আবেদন করার নিয়মাবলী দেখে নিন, আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে। এখান থেকে দেখে নিন ভিসা আবেদন করার জন্য কি প্রয়োজন এবং ভিসা কত প্রকার। বিস্তারিত জানতে সম্পূর্ণ পোস্ট পডুন। ভিসা আবেদন করার নিয়ম এখান থেকে দেখে নিন।
পাসপোর্ট অথবা ভিসা তৈরির জন্য বাংলাদেশর এজেন্সি কিংবা দালালের সাহায্য নিয়ে তৈরি করতে হয়। এক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করার মাদ্যমে হবে ভিসার কার্যক্রম শুরু হয়। পারমিট এর কয়েকটি কথা লিখে সিল দিয়ে ভিসা দেয়া হয়ে থাকে। অনেক দেশ থেকে বিভিন্ন কাজের ভিসা প্রদান করে। যা সাধারণত এজেন্সি কিংবা দালালের মাধ্যমে সংগ্রহ করতে হয়।
ভিসা কত প্রকার তা আমাদের জানতে হবে এতে করে ভিসা তৈরি করার ক্ষেত্রে বিষয়টি সহজ হবে।
কাজের ভিসা, ভ্রমণ ভিসা, ব্যবসা ভিসা, স্টুডেন্ট ভিসা, গৃহকর্মী ভিসা, এক্সচেঞ্জ ভিজিট ভিসা, সাংবাদিক ভিসা, মেডিকেল ভিসা
আপনি যদি এজেন্সি অথবা দালালের মাধ্যমে ভিসা তৈরি করাতে চান এক্ষেত্রে ভিসা তৈরীর সকল তথ্য তাদেরকে প্রদান করতে হবে এবং ভিসা তৈরির মূল্য পরিশোধ করতে হবে। তথ্য প্রদান করার পর ভিসা প্রসেসিং শুরু হবে এবং কার্যক্রম শেষ হওয়ার পর আপনাকে ভিসা প্রদান করা হবে।
অনলাইনে ভিসা আবেদন করার জন্য আপনাকে বাংলাদেশের সরকারি ভিসা ওয়েবসাইট প্রবেশ করতে হবে। আপনি যদি ভিসা আবেদন করতে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটে থাকা বাংলাদেশ ভিসা আবেদন করার ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে পারেন। এছাড়া আপনি চাইলে একটি বাজারের গিয়ে লিখতে পারেন Bangladesh visa এবং অনুসন্ধান করুন অথবা ওয়েব সাইটে থাকা লিঙ্কে প্লে করুন তাদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট এর প্রবেশ করে আপনার পছন্দমত দেশের ভিসা আবেদন ফরম সম্পন্ন করুন।
সাধারণত ভিসা তৈরি করার পর তিন মাস মেয়াদ থাকে। পরবর্তী সময় ভিসার মেয়াদ বাড়ানো যায়। আপনি যে দেশে যেতে আগ্রহী ভিসা হাতে পাওয়ার পর ভিসাতে উল্লেখ থাকবে ভিসার মেয়াদ কত দিন। সব মিলিয়ে আপনি যখন ভিসা হাতে পাবেন ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়ার পূর্বে কিছু টাকা দেওয়ার বিনিময়ে ভিসার মেয়াদ বাড়িয়ে নিতে পারবেন।
মালয়েশিয়ার কাজের ভিসা পেতে-
আশা করা যায় এই পোস্ট থেকে আপনি অনলাইনে কিভাবে ভিসা আবেদন করবেন তা জানতে পেরেছেন যদি এই পোস্ট ভালো লেগে থাকে তাহলে আমাদের ওয়েব সাইটে থাকা অন্যান্য পোস্ট দেখতে পারেন হয়তো আপনাদের কাছে ভালো লাগতে পারে।