করোনা কালীন সময়ে হজ এজেন্সীদের লা্ইসেন্স এর জামানত থেকে ১০ লাখ টাকা করে কর্জে হাসানা গ্রহন করেছিল।যে সকল এজেন্সীর কর্জে হাসানা ১০ লাখ করে নিয়েছিলেন তাদের ২০২৫ সালের হজের কাজের জন্য ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রনালয়ের প্রকাশিত বৈধ হজ এজেন্সীর তালিকায় নাম প্রকাশ করা হওয়ায় অনেক এজেন্সীর মালিকরা বিপাকে পড়েছেন ।
হজ এজেন্সী মালিকদের এসোশিয়েশনের আবেদনের প্রেক্ষিতে মাননীয় ধর্ম উপদেষ্টার আন্তুরিকতায় হজ এজেন্সীদের কর্জে হাসানা পরিশোধের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন জারী করা হয় ।